“যারা আন্দোলনে ব্যর্থ নির্বাচনে ব্যর্থ তারাই গণতন্ত্রের সমালোচনা করে," বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
নিহত আবদুল কুদ্দুস (৫০) নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা।
শৈলকূপার ওসি ছগির মিয়া জানান, নিত্যানন্দপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন এবং গত নির্বাচনের তার কাছে পরাজিত প্রার্থী ফারুফ হোসেনের সমর্থকরা আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টায় রোববার বেলা ১১টার দিকে গোপালপুর গ্রামে সংঘর্ষে জড়ালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং ফারুক নিত্যানন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি।
তবে নিহত আবদুল কুদ্দুস কোন পক্ষের সমর্থক তা তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি ওসি।
তিনি বলেন, "আহতদের নাম পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল থেকে কয়েকজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।"