শুক্রবার সকালে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “শনিবারের জনসমাবেশকে সামনে রেখে সরকার নানা অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। জেলা নেতারা আমাদের জানিয়েছেন, দাউদকান্দি ও চান্দিনাসহ বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় প্রশাসন বিএনপির নেতা-কর্মীদের ভীতি প্রদর্শন করছে। পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলছে, তোরণ নির্মাণে বাধা দিচ্ছে।”
নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ ব্রিফিং হয়।
দ্রুত নির্বাচন ও সরকারের অপশাসনের প্রতিবাদে কুমিল্লার টাউন হল মাঠে ওই সমাবেশ শুরু হবে শনিবার বেলা ২টায়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে।
রিজভী অভিযোগ করেন, “বিরোধী দলের সভা-সমাবেশে বাধা দেওয়া আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিনের জন্মগত বৈশিষ্ট্য। তারা নিজেদের ছাড়া কাউকে গণতান্ত্রিক চর্চা করতে দেয় না।”
সরকারের দুর্নীতির সমালোচনা করে তিনি বলেন, “তাদের (সরকার) মুখে দুর্নীতির বিষয়ের কথা-বার্তা এখন রঙ্গরসে পরিণত হয়েছে। তারা সন্ত্রাস, প্রশাসনের ছত্রছায়ার ওপর ভর করে পরগাছার মতো ক্ষমতায় টিকে আছে।”
সংবাদ ব্রিফিংয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতা সানাউল্লাহ মিয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, শামীমুর রহমান শামীম, আসাদুল করীম শাহিন, মীর নেওয়াজ আলী, এএফএম ইকবাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।