“সরকার বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে, কিন্তু বিএনপি আরো বেশি শক্তিশালী ও সুসংগঠিত হয়েছে,” বলেন তিনি।
এই জনসভা ৩০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে পিছিয়ে আগামী ১ নভেম্বর শনিবার নেওয়া হয়েছে বলে বিএনপির সহদপ্তর সম্পাদক শামীমুর রহমান জানিয়েছেন।
যুদ্ধাপরাধে নেতাদের দণ্ড হওয়ার পর বরাবরই জামায়াত হরতাল ডেকে আসছে। তবে জনসভা পেছানোর সুনির্দিষ্ট কোনও কারণ জানাননি শামীম।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “অনিবার্য কারণে জনসভার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।”
নাটোরে জনসভাটি হচ্ছে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে, যে জোটে জামায়াতে ইসলামীও রয়েছে।
জামায়াতের আমির নিজামীর যুদ্ধাপরাধের মামলার রায় বুধবার হবে বলে মঙ্গলবার সকালে জানায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এরপর রাতে খালেদার জনসভা পেছানোর কথা জানানো হল।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে জনমত গঠনের অংশ হিসেবে খালেদা জিয়া বিভিন্ন জেলায় জনভা করছেন। ইতোমধ্যে জামালপুর ও নীলফামারীতে জনসভা করেছেন তিনি।