অস্ত্রোপচারের পর বর্ষীয়ান নেতা মোশাররফ গুলশানের বাসায় বিশ্রামে রয়েছেন।
ফখরুলকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা
রাজনৈতিক সহিংসতার এক মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
Published : 14 Sept 2014, 11:16 AM
Updated : 14 Sept 2014, 01:19 PM
রাজধানীর কদমতলী থানায় ২০১২ সালের ৬ ডিসেম্বর হরতাল কর্মসূচির সময় গাড়ি ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের অভিযোগে করা এই মামলায় রোববার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন ঢাকার মহানগর হাকিম ইউনুস খান।
ঢাকার আদালতে কর্তব্যরত পুলিশের অপরাধ তথ্য ও প্রসিকিউশন বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই মামলার এজাহারে ফখরুল আসামি ছিলেন না। তবে অভিযোগপত্রে আসামির তালিকায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
অভিযোগপত্র দেওয়ার পর বিএনপি নেতা আদালতে আত্মসমর্পণ না করায় তাকে গ্রেপ্তারে এই পরোয়ানা জারি হল।
বিএনপির মুখপাত্র ফখরুল চিকিৎসার জন্য বর্তমানে সিঙ্গাপুরে রয়েছেন।
নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বিএনপির আন্দোলনে গাড়ি ভাংচুর, পুলিশের কাজে বাধা দেওয়াসহ নানা অভিযোগে অন্তত তিন ডজন মামলার আসামি করা হয়েছে ফখরুলকে।
কদমতলীয় থানায় করা এই মামলায় ফখরুলের সঙ্গে আরো ৭৭ বিএনপি নেতা-কর্মীকে আসামি করে গত ১৬ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র দেন কদমতলী থানার উপ-পরিদর্শক জাহিদ খান।
ফখরুলের পাশাপাশি আরো দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তারা হলেন বিএনপিকর্মী মোহাম্মদ আলী ও মো. নাসির।
ফখরুল, আলী ও নাসিরের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল সংক্রান্ত প্রতিবেদন আগামী ২৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পুলিশকে দিতে আদেশ দিয়েছেন বিচারক।
এ সম্পর্কিত খবর
“ভোট বলে কিছু নাই এই এদেশে। একটা ভোটচুরি প্রকল্পের মাধ্যমে সমস্ত জাতিকে আজকে তারা (সরকার) জিম্মি করে রেখেছে,” বলেন এ বিএনপি নেতা।
“বিজয়কে সুসংহত করার পথে প্রতিবন্ধকতা হল, বিএনপির মত সাম্প্রদায়িক, সন্ত্রাসী, অশুভ শক্তি।”
রিজভী বলেন, “অবৈধ সরকারের অপরাজনীতি ও নির্বাচনী প্রহসনের অংশীদার না হওয়ার বিষয়ে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বিএনপি আগামী ৮ মে থেকে শুরু হওয়া সকল ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।”
