রোববার দুপুরে নগরীর কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন ওসি সাখাওয়াত হোসেন।
আসামিরা হলেন আমির মোয়াযেম হোসাইন হেলাল, নায়েবে আমির বজলুর রহমান বাচ্চু, সেক্রেটারি জহিরউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, সহকারী সেক্রেটারি মতিউর রহমান, দৈনিক সংগ্রামের সাংবাদিক শাহ আলম, কর্মী ও চাখার সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক মোয়াজ্জেম হোসেন হাওলাদার।
এছাড়া রয়েছেন শিবপাশা দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক জয়নাল আবেদিন, কর্ণকাঠী মাদ্রাসার শিক্ষক আব্দুর রউফ, সাহেবের হাট মাদ্রাসার শিক্ষক ইসমাইল হোসেন, আতাহার আলী কলেজের শিক্ষক মাহাবুব রহমান, চরবাড়িয়া সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিজানুর রহমান, কর্ণকাঠী হাই স্কুলের শিক্ষক শফিউল্লাহ তালুকদার, অবসরপ্রাপ্ত আর্মড পুলিশ সদস্য আবুল কালাম, মেডিকেল টেকনিশিয়ান আবুল কাসেম, সাইফুল ইসলাম, মো. রাসেল, শামিম কবির, শাজাহান সিরাজ, আব্দুস সাত্তার ও রফিকুল ইসলাম।
সে অনুযায়ী ১৪ অগাস্ট রাতে নগরীর দক্ষিণ আলেকান্দা তোরাব আলী খান সড়কের ‘ডাইরেক্টর কোয়াটার্স’ নামের একটি ভবনে অভিযান চালিয়ে এ ২০ নেতাকর্মীকে আটক করে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।
পরদিন ১৫ অগাস্ট তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়।
রোববার সকালে মামলা দায়ের সংক্রান্ত অনুমতি ফ্যাক্স যোগে মন্ত্রণালয় থেকে কোতোয়ালি মডেল থানায় পৌছায়।
এরা এখন কারাগারে রয়েছেন।