সোমবার ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লার আদালত থেকে জামিন নেন ক্ষমতাসীন দলের এই নেতা।
জরুরি অবস্থার সময় ২০০৭ সালের ৯ জুলাই দুদক সম্পদের বিবরণী জমা দিতে নাছিমকে নোটিস দিয়েছিল। তার পক্ষে তার মা নূরজাহান বেগম সম্পদের বিবরণী জমা দিয়েছিলেন।
এরপর ওই বছরের ২১ নভেম্বর রমনা থানায় দুদকের উপ-পরিচালক বেনজীর আহমেদ মামলা করেন নাছিমের বিরুদ্ধে। তাতে প্রায় দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়।
পরের বছরের ৮ অক্টোবর নাছিমের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন দুদকের সহকারী পরিচালক রফিকুল ইসলাম।
মামলাটি তদন্তাধীন অবস্থায় এ মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৮ সালে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন নাছিম। ২০১১ সালের ১৩ এপ্রিল হাই কোর্ট মামলাটি বাতিল করে দেয়।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১২ সালের ৪ মার্চ আপিল করে দুদক। ২০১৬ সালের ৭ মার্চ আপিল বিভাগ হাই কোর্টের রায় বাতিল করে দিলে মামলাটি পুনরুজ্জীবিত হয়।