একাধিক শিক্ষার্থী বলেছেন, ‘আদব-কায়দা শেখানোর জন্য’ জুনিয়রদের হলের অতিথি কক্ষে দীর্ঘক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল।
মঙ্গলবার বিকাল ৪টা থেকে ৬টা পর্যন্ত গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে দুই ঘণ্টা স্থায়ী এই বৈঠক হয়।
বৈঠকের পর হাই কমিশনার বা বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।
তবে নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি ছাড়াও দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, মানবাধিকার পরিস্থিতি, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও নির্বাচন কমিশনসহ নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য রিয়াজ রহমান, বিশেষ সম্পাদক ও দলের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সচিব ড. আসাদুজ্জামান রিপন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।