শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “ফুটপাতে হকারদের কারণে সাধারণ পথচারীদের চলাচলে সমস্যা না হয় সেই উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপশি গরিব হকারদের পেটে যেন লাথি না পড়ে সে দিকেও লক্ষ্য রাখবেন।
“ফুটপাত থেকে হকার উচ্ছেদ করুন এবং তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।”
এজন্য সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রাথমিকভাবে ৫০টি ও পরে ১০০টি স্থানে ছুটির দিনে হকারদের জন্য ‘খোলা মার্কেট’ বসানোর উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করেন তিনি।
‘জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাকে অব্যহত রাখতে হকার উচ্ছেদ নয়, হকার পুনর্বাসন চাই’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্স লীগ।
বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে হাছান বলেন, “বিএনপির কিছু নেতা বলেছেন, সরকার না কি তাদের কাউন্সিল বন্ধ করতে চায়। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমরা তাদের কাউন্সিল বন্ধ করতে চাই না।
“যে দল চেয়ারে বসা নিয়ে নিজেদের কার্যালয়ে মারামারি করতে পারে, যে দলে আসল আর নকল নিয়ে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি হয় সে দলের কাউন্সিল অন্য কাউকে বন্ধ করতে হয় না।”
বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশে এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, “যে হাতে মানুষ পোড়ানোর গন্ধ, যে হাতে মানুষের রক্ত লেগে আছে, তাদেরকে বাদ দিয়ে দলকে ঢেলে সাজান।”
সংগঠনের সভাপতি এস এম জাকারিয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক জাহেদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়ার আলী ইয়ার ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ সম্পাদক এম এ করিম।