এর ফলে বিচারিক আদালতে এ মামলার কার্যক্রম চালাতে আর কোনো বাধা থাকল না বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব।
হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের করা ‘লিভ টু আপিল’ নিষ্পত্তি করে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের বেঞ্চ সোমবার এই আদেশ দেয়।
২০০৭ সালের ১৬ অগাস্ট মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় এই মামলা করে দুদক। ঘোষিত আয়ের বাইরে ৫ কোটি ৯৭ লাখ ১৩ হাজার ৩২৪ টাকার সম্পদের মালিক হওয়া এবং ৩ কোটি ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার ৫৮১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্যের বিরুদ্ধে।
২০০৮ সালের ১৪ মে এ মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। এরপর মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট আবেদন করেন মির্জা আব্বাস।
এ বিষয়ে চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১০ সালের ১৩ অক্টোবর হাই কোর্ট মামলাটি বাতিল করে দেয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে পরের বছর আপিলের আবেদন করে দুদক। এর শুনানি শেষে সর্বোচ্চ আদালত সোমবার হাই কোর্টের রায় বাতিল করে দিল।
আপিল বিভাগের শুনানিতে মির্জা আব্বাসের পক্ষে ছিলেন নিতাই রায় চৌধরী। দুদকের পক্ষে ছিলেন মামুন মাহবুব।
পরে মামুন মাহবুব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “হাই কোর্ট যে রায় দিয়েছিল তা বাতিল করে আপিল বিভাগ নিম্ন আদালতে মামলার কার্যক্রম শুরু করতে বলেছেন।