রোববার তার সঙ্গে বিএনপির যুগ্মমহাসচিব আমানউল্লাহ আমানও জামিন চেয়ে ঢাকার আদালতে গিয়েছিলেন, কিন্তু আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
দুই নেতার সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুল আউয়াল মিন্টুও এদিন জামিনের আবেদন জানিয়েছিলেন।
কিন্তু নথিপত্র উপস্থাপিত না হওয়ায় তার আবেদনের শুনানি হয়নি বলে বিএনপি নেতাদের অন্যতম আইনজীবী তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম আলী মাসুদ শেখের আদালতে এসব আবেদনের শুনানি হয়। বিএনপির তিন নেতাই শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন।
নাশকতার ৮৯ মামলায় হাই কোর্ট থেকে এই তিনজন অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নিয়েছিলেন।
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ গত ২৭ জুলাই জামিন বাতিল করে এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেয়।
আমানের বিরুদ্ধে ৭০টি, আনোয়ারের বিরুদ্ধে ১০টি এবং মিন্টুর বিরুদ্ধে ৯টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ভাংচুর, গাড়ি পোড়ানোসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
৬৩টি মামলায় আমানের জামিন রয়েছে বলে তার আইনজীবী জানিয়েছেন। তবে সাতটি মামলায় তার জামিন হয়নি। একটি মামলায় মিন্টুর জামিন হয়নি।