সময় যেন এদিক-সেদিক ছুটছিল কেবল। অধরচন্দ্র স্কুল থেকে এনাম হসপিটাল। সেখান থেকে রানা প্লাজা, তারপর ঢাকা মেডিকেল কলেজ, পঙ্গু হাসপাতাল। সাভার সিএমএইচ। কোথাও নেই সঞ্জিত।
বঙ্গবন্ধু সংগঠন গড়ে তোলার প্রয়োজনে মন্ত্রিত্ব পরিত্যাগ করেছেন। অর্থাৎ মূল আওয়ামী লীগের মূলমন্ত্রই ছিল সংগঠন। দলের নেতৃত্ব বিশ্বাস করতেন যে, সরকার গঠিত হবে দলের নেতৃত্বে, আবার দল পরিচালিত হবে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষায় মূল্য দিয়ে। সংগঠন যদি অথর্ব এবং মেরুদণ্ডহীন হয় তাহলে সরকার হয়ে ওঠে আমলানির্ভর এবং স্বেচ্ছাচারী।
আর যখন আমলানির্ভরতা এবং স্বেচ্ছাচারিতা সরকারের ওপর ভর করে তখন অতি সহজে সেখানে দুর্নীতির আবাস গড়ে ওঠে। আবার সরকারের মধ্যে যখন দুর্নীতির প্রাদুর্ভাব ঘটে তখন তা সংক্রমিত হয় দলের ভেতরেও। এই দুর্নীতি যখন প্রসারিত হতে থাকে তখন শাখা বিস্তার করে নানাবিধ অপরাধ এবং তা ক্রমান্বয়ে ঘুণপোকার মতো প্রশাসন ব্যবস্থাকেও ঝরঝরে করে দেয়। (বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন)