সোমবার রাজধানী আগরতলায় ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলসের সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে এই দাবি করেন তিনি।
ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও বাংলাদেশের ভেতরে আস্তানা গাড়া উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে অবস্থানের জন্য বর্তমান সরকারের প্রশংসা করে আসছেন মানিক সরকার।
কিন্তু তিনি মনে করেন, সীমান্তজুড়ে ত্রিপুরার বিদ্রোহীদের কয়েকটি শিবির এখনো আছে।
“বিচ্ছিন্নতাবাদের সমস্যা এখনো পুরোপুরি সমাধান হয়নি। তারা দুর্বল ও একঘরে হয়ে পড়লেও তাদের মূলোৎপাটন হয়নি।”
“বিদ্রোহীরা ত্রিপুরায় পুনরুজ্জীবন লাভের চেষ্টা করছে এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত করছে।”
ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলের (টিএসআর) কর্মকর্তা, সদস্য ও পরিবারের সদস্য নিয়ে রক্ত, চোখ ও দেহদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
রাজ্যে বিচ্ছিন্নতাবিরোধী অভিযানে টিএসআরের ভূমিকার প্রশংসা করেন মুখ্যমন্ত্রী।
বাংলাদেশের সঙ্গে ত্রিপুরার ৮৫৭ কিমি সীমান্ত রয়েছে, যার ৯০ ভাগই ইতিমধ্যে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে আলাদা করা হয়েছে।