সোমবার ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আদালতে বলা হয়, কয়েক মাসের মধ্যেই তারা নারীদেরকে মাজারটিতে প্রবেশ করতে দেওয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
অগাস্টে মুম্বাই হাইকোর্ট ধর্মীয় উপাসনালয়ে নারীদের প্রবেশে বাধা দেওয়া ‘সংবিধান লঙ্ঘন’ এবং ‘নারীদের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ’ বলে রায় দেয়।
২০১২ সালে হাজী আলি মসজিদে নারীদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।
নারী অধিকার রক্ষায় কাজ করা সংগঠনগুলো সোমবার সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া এই আদেশকে ‘বড় বিজয়’ বলে উল্লেখ করেছে।
ভারতীয় মুসলিম মহিলা আন্দোলনের (বিএমএমএ) জাকিয়া সুমন বিবিসি’কে বলেন, “ধর্মীয় উপাসনালয়গুলোর পুরুষ পরিচালকদের পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সুপ্রিম কোর্ট আমাদের পাশে দাঁড়ানোয় আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।”
পঞ্চদশ শতাব্দীতে তৈরি হাজি আলি মসজিদে নারীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে নারী অধিকাররক্ষা নিয়ে কাজ করা সংগঠন বিএমএমএ আদালতের শরণাপন্ন হয়েছিল।
এর আগে আদালতের নির্দেশে ভারতে সংখ্যাগুরু হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েকটি মন্দিরে নারীদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়।