২৮ বছর বয়সী ওই নারী পর্যটক ও তার সঙ্গী মোটরসাইকেলে করে বিশ্ব ভ্রমণে বেরিয়েছেন এবং কয়েক মাস আগে ভারতে প্রবেশ করেন।
বিবিসি জানায়, মানুষখেকো বাঘটি দুই জনকে হত্যা এবং আরও পাঁচজনকে আহত করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বন কর্মকর্তারা জানান, বাঘটি মাঝে মধ্যেই কৃষি জমিতে চলে আসত। যার ফলে কৃষকদের মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয় এবং তারা চাষাবাদের জন্য মাঠে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
বিশ্বের মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি বাঘের বাস।
উত্তরাখণ্ড বন বিভাগের একজন কর্মকর্তা বিবিসি’কে বলেন, “বাঘটিকে অজ্ঞান করার বেশ কয়েকবারের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর বন কর্মকর্তারা সেটিকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন।”
“বাঘটি খুবই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছিল।”