বিবিসি বলছে, তাদের জীবিত উদ্ধার করার সম্ভাবনা খুব কম বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের মতো তুষারধসের এলাকাটিতে তল্লাশি চালিয়েছে উদ্ধারকারীরা।
বুধবার সকালে পর্বতমালার অতি উচুঁতে হিমাবাহটির উত্তর পাশের সামরিক চৌকি তুষারধসে চাপা পড়ে।
ভারত-পাকিস্তান উভয়দেশের সেনারাই সিয়াচেন হিমবাহে টহল দেয়, উভয় দেশই হিমবাহটির উপর নিজেদেরে সার্বভৌম কর্তৃত্বের দাবিদার।
হিমবাহটি বিশ্বের সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত। গেল মাসেও একই এলাকায় তুষারধসে চার ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছিলেন।
এক বিবৃতিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল ডিএস হোডা বলেছেন, “বর্তমানে ওই এলাকায় রাতে তাপমাত্রা মাইনাস ৪২ সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যায় আর দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা মাইনাস ২৯ সেলসিয়াস পর্যন্ত ওঠে।