দেশীয় আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসার অন্যতম প্রতিষ্ঠান হামদর্দ’য়ের দেওয়া তথ্যানুসারে যষ্টিমধুর গুণাগুণ এখানে দেওয়া হল।
আলসার নিরাময়ে
যষ্টিমধু পাকস্থলীর মিউকাস মেমব্রেন হতে মিউসিন নিঃসরণ উদ্দীপ্ত করে, পাকস্থলীর এপিথেলিয়াল কোষসমূহ শক্তিশালী করে গ্যাস্ট্রিক আলসার, পেপটিক আলসার নিরাময় করে।
ফুটন্ত পানিতে যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠাণ্ডা করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করা যায়।
যকৃত (লিভার) সুরক্ষায়
যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত পদার্থের কবল থেকে লিভারকোষসমূহ সুরক্ষা করে।
টিউমার প্রতিরোধক
গ্লাইসিরাইটিনিক অ্যাসিড টিউমার সৃষ্টিকারী ‘এপস্টাইন বার ভাইরাস’ কার্যকারীতা প্রতিহত করে।
কফ নিঃসারক ও কাশি কমায়
অ্যালার্জি প্রতিরোধক
যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ হতে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে।
অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে যষ্টিমধু
গ্লাইসিরাইজিন বিভিন্ন কঠিন রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস বৃদ্ধি ও বংশবিস্তার রোধ করে। এছাড়াও যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে।