এছাড়াও ক্রেতাদের চাহিদার কথা চিন্তা করে আগের রোজার ঈদ ও পূজার বেশকিছু নকশার পোশাকও শীত আয়োজন হিসেবে রাখা হয়েছে এবার।
শীত ও ঈদের পোশাকের পাশাপাশি এখন বিয়ের মৌসুমের কারণে বর-কনের সাজসজ্জার যাবতীয় পোশাকও পাওয়া যাবে। বিশেষ করে বর ও কনের মানানসই এক্সক্লুসিভ শাড়ি ও পাঞ্জাবি।
ঈদুল আজহার আয়োজনে শাড়ির উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে টাঙ্গাইলের সুতি ছাড়াও মোটা কাপড়ের ডুপিয়ান সিল্ক, এন্ডি সুতি, এন্ডি সিল্ক, জামদানী, মসলিন, রেশমিকটন, মার্সেলাইস সুতি ইত্যাদি।
শাড়ির ডিজাইনের সঙ্গে মিলিয়ে করা হয়েছে শাল।
পাঞ্জাবি, ফতুয়া, সালোয়ার-কামিজ, কূর্তা, কূর্তী, শার্টের ছাঁটে এবং প্যার্টনে নতুন ধারা বজায় রয়েছে। সালোয়ার-কামিজ ও পাঞ্জাবির ডিজাইনের সঙ্গেও রয়েছে মানানসই শাল।
ছেলেদের ফুলস্লিভ শার্ট করা হয়েছে নানান ডিজাইনে। পাঞ্জাবি, ফতুয়া, সালোয়ার-কামিজ, কূর্তা, কূর্তী, র্শাট করা হয়েছে নিজস্ব বুননে করা খাদী ও সুতি কাপড়ে। পাশাপাশি সিল্ক, ডুপিয়ান সিল্ক, বলাকা সিল্ক, জয়শ্রী সিল্ক, এন্ডি সুতি, এন্ডি সিল্ক এ।
আমাদের দেশে শীতের স্থায়ীত্ব বেশি দিন থাকে না। এসময় মোটা কাপড়ের সামগ্রী ক্রয় করলে হয়ত বছরের বাকি সময়গুলো অকেজোই থেকে যায়। তাই ক্রেতাসাধারণের সুবিধার্থে মোটা কাপড় ব্যবহার না করে সবসময়ের জন্য আরামদায়ক সুতি কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে বেশি।
ছেলেদের ফুলস্লিভ শার্ট ও টি-র্শাটে উঠে এসেছে নানান ধরনের ড্রইং, এসেছে অনেক বৈচিত্র্য। টিনএজার মেয়েদের জন্য রয়েছে ফতুয়া, কূর্তী, টি-শার্ট।
এবার বাচ্চাদের জন্যেও করা হয়েছে ফতুয়া, র্শাট, ফুলস্লিভ টি-র্শাট।
এছাড়া ঈদে প্রিয়জনকে উপহার দেওয়ার জন্য রঙয়ে রয়েছে গিফট্ ভাউচার। যে কোনও শোরুম থেকে ৫শ' থেকে ৫ হাজার টাকা মূল্যের এই সব ভাউচার ব্যবহার করে কেনা যাবে পছন্দসই সামগ্রী।