এরমধ্যে সালোয়ার কামিজের নতুন ডিজাইন ২০টি, কুর্তি ৪৫টি, পাঞ্জাবির ৩৫টি এবং শাড়ি এসেছে ২৫টি। ত্রয়ীর নতুন ডিজাইন এসেছে ১৫টি, এরমধ্যে তিনটি সালোয়ার কামিজ এবং অন্যগুলো সিঙ্গেল কামিজ।
শত ডিজাইনের মধ্যে বিশেষ তিনটি ডিজাইন নিয়ে কথা বলেছেন ‘নগরদোলা’র কর্ণধার ও নকশাকর মোহাম্মদ আলী আফজাল।
পোশাকগুলো ডিজাইনের সময় ব্যবহার করা হয় তিন বা তিনের বেশি রং। আর এ পোশাকগুলোর দাম নির্ধারণ করা হয় ১৯ থেকে ২৩ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের বিষয় মাথায় রেখে। তাই পোশাকগুলোর দাম থাকে হাতের নাগালে।
আফজাল বলেন, “আউটলেটে আসার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়ে ত্রয়ীর পোশাকগুলো।"
ত্রয়ীর এবারের ঈদ আয়োজনের সালোয়ার কামিজের মধ্যে আফজালের প্রিয় সাদার উপর কালো প্রিন্টের একটি থ্রি-পিস। সুতি কাপড়ের কামিজটির বুকে লাগানো হয়েছে লাল ও কমলা কাপড়ের আলাদা প্যাচ। কালো থ্রি-কোয়ার্টার হাতার শেষে এবং কামিজের নিচেও লাল ও কমলা রংয়ের কাপড় দিয়ে পাড় বসানো হয়েছে। কামিজের সঙ্গে থাকছে কালো চাপা পায়জামা এবং কালো রংয়ের ওড়না। পোশাকটির দাম ২,৪৯০ টাকা।
এবার ঈদের এক্সক্লুসিভ পোশাকের মধ্যে একটি হল, সাদা মসলিন আনারকলি কামিজের উপর জয়শ্রি সিল্কের কাজ করা একটি থ্রি-পিস। জামার কাটিংয়ে আনা হয়েছে ভিন্নতা। আর এটিই জামাটিকে অন্য পোশাকগুলোর থেকে আলাদা করে তুলেছে। হাল ফ্যাশনের সঙ্গে মিলিয়ে জামার সামনে কিছুটা উঠিয়ে পিছনের ঝুলটা কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে। আর নিচে দেওয়া হয়েছে নীল রংয়ের সিল্কের পাড়। সঙ্গে নীল রংয়ের চাপা পাজামা এবং হালকা নীল মসলিনের ওড়না। দাম ৬,৬৯০ টাকা।
নগরদোলার ঈদ আয়োজনে আলী আফজালের পছন্দের শাড়ির তালিকায় রয়েছে ছাই রংয়ের উপরে কালো স্ট্রাইপের হাফ সিল্ক শাড়িটি। যা আরেকটু আকর্ষনীয় করে তুলতে কনট্রাস্ট গোলাপি রংয়ের পাড় লাগানো হয়েছে। পাড়ের উপর আলাদা কাপড় এবং প্যাচ দিয়ে কাজ করা হয়েছে। শাড়িটির দাম ৬,৯৯০ টাকা।