খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় জীবনযাত্রার সহজ কিছু উপায়। যা অনুসরণ করে কয়েক কেজি ওজন কমানো সম্ভব।
পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখুন: শরীরের প্রয়োজন বুঝে খাবার গ্রহণ করা উচিত। দেহের প্রয়োজনীয় খাদ্যের আদর্শ মাপ কত তা জানতে পুষ্টির মাত্রা পরীক্ষা করুন। অথবা শরীরের জন্য কতটুকু খাবার প্রয়োজন তা খুঁজে বের করুন।
আর্দ্র থাকুন: মস্তিষ্ক অনেক সময় তৃষ্ণার্ত থাকলেও ক্ষুধার নির্দেশনা দেয়। তাই যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করুন। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
খাওয়ায় মনোযোগ দিন: খাওয়ার সময় গল্প করা, বন্ধুর সঙ্গে চ্যাট করা অথবা কম্পিউটারে গেইম খেলতে অনেকেই পছন্দ করে থাকেন। খাওয়ার সময় অন্য কাজ করলে বেশি বা অল্প খাবার গ্রহণের কারণ হয়। তাই পরিমাণ মতো খাবার খেতে চাইলে খাওয়ার সময় অন্যান্য কাজ এড়িয়ে চলুন।
হালকা নাস্তা: ঠিক সময়ে ঠিক উপায়ে হালকা নাস্তা খেলে তা পেট ভরপুর রাখে এবং অতিরিক্ত খাবার বা অপর্যাপ্ত খাবার গ্রহণের সম্ভাবনা কমে যায়। প্রতি দুতিন ঘণ্টা বিরতিতে হালকা নাস্তা খাওয়া ভালো। প্রতি চার ঘণ্টা পর পর শরীরে রক্তের শর্করা হ্রাস পেতে থাকে। প্যাকেটজাত খাবারের পরিবর্তে ফল, সবজি অথবা যে কোনো স্বাস্থ্যকর খাবার সঙ্গে রাখতে পারেন।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ক্ষুধার অনুভুতির উপর প্রভাব রাখে। তাই প্রতিদিন আট ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
ছবি: রয়টার্স।