এই সিদ্ধান্তের ফলে যাদের বয়স ৩৬ বছর, তারাও নার্স হিসাবে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ পাবেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা সাংবাদিকদের বলেন, “সাপ্লাইয়ের তুলনায় ডিমান্ড বেশি থাকায় নিয়োগ বিধি অনুসরণ করে নার্স নিয়োগ সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণেই বিধি শিথিলের সিদ্ধান্ত।”
এর আগেও কয়েকবার নিয়োগ বিধি শিথিল করে নার্স নিয়োগ করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সম্প্রতি নার্সদের তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে।
নিয়ম অনুযায়ী এ পদে এখন পিএসসির মাধ্যমে নিয়োগ দিতে হয়। আর পিএসসির নিয়ম অনুযায়ী সাধারণ প্রার্থীরা ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে ঢোকার আবেদন করতে পারেন।
নার্স নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সের বিধি শিখিল করার বিষয়ে পিএসসির অনুমোদন নেয়া হয়েছে বলেও সচিব জানান।
“সরকারি হাসপাতালগুলোতে নার্স সংকট নিরসনেই এ প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে।”
সংকট নিরসনে ৫ হাজার নার্স নিয়োগের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির কথাও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।