বিবিসি’র খবরে বলা হয়, হিলের শরীরে ডিম্বাণু উৎপাদন না হওয়ায় তার হরমন চিকিৎসা চলছিল, চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় নারীর এ অবস্থাকে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম বলা হয়। হিল আর কখনও গর্ভবতী হতে নাও পারেন বলেই ধারণা করছিলেন চিকিৎসকরা।
কিন্তু এ ধারণাই পাল্টে দিয়ে হিল মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে দুবার গর্ভবতী হয়ে যমজ শিশুর জন্ম দেন।
গর্ভবতী কোনও নারীর দ্বিতীয়বার গর্ভধারণের এমন ঘটনা খুবই বিরল। এখন পর্যন্ত বিশ্বে মাত্র ১০ বার এরকম ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
১০ মাস আগে যমজ মেয়ে শিশুর জন্ম দেন হিল। শিশু দুইটি ভিন্ন আকার, ওজন এবং মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় বেড়ে উঠার ভিন্নতা নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে।
অস্ট্রেলিয়ার সেভেন নেটওয়ার্ক কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হিল বলেন, “তারা জন্ম নেওয়া আগ পর্যন্ত আমরা বুঝতেই পারিনি তারা কতটা আলাদা।”
হিলের চিকিৎসক ব্রাড আর্মস্ট্রং বলেন, ঘটনাটি এতই বিরল যে তিনি এ বিষয়ে অনলাইনে অনেক খোঁজ করেছেন।
“এটা নিয়ে চিকিৎসা পর্যালোচনা ওয়েবসাইটে আমি বলতে গেলে কোনো লেখাই পাইনি।”