২০১২ সাল থেকে কানাডায় ওষুধটি বৈধ করার প্রক্রিয়া ঝুলে ছিল বলে জানিয়েছে বিবিসি।
২০০০ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এবং ১৯৮৮ সাল থেকে ফ্রান্সে ওষুধটি ব্যবহার হয়ে আসছে।
কানাডার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ‘ন্যাশনাল অ্যাবরশন ফেডারেশনের’ ভিকি সাপোর্টা বলেন, “কানাডায় নারীদের জন্য এটি দারুণ খবর।”
তবে গর্ভপাতের বিরোধীরা ওষুধটি ‘মানুষের জন্য কীটনাশক’ বলে বর্ণনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে।
খুব বেশি দেশে বৈধ না হলেও প্রায় ৬০টি দেশে ওষুধটি পাওয়া যায়। যুক্তরাজ্যে প্রায় ২৫ বছর ধরে নারীরা এ ওষুধটি ব্যবহার করে আসছে।
সাধারণত গর্ভধারণের ৭০ দিনের মধ্যে ওষুধটি সেবন করলে ফল পাওয়া যায়। তবে কানাডায় ওষুধটি ক্রয় করতে হলে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র প্রয়োজন হবে।
সাপর্টা বলেন, খুব সম্ভবত ২০১৬ সাল নাগাদ ওষুধটি কানাডায় সহজলভ্য হবে। তবে ওষুধের দোকানে নয় বরং চিকিৎসকদের মাঝে এটা বিতরণ করা হবে।
১৯৮৮ সালে কানাডার সুপ্রিম কোর্ট গর্ভপাত আইনীভাবে বৈধ ঘোষণা করে।