কণ্ঠশীলন প্রশিক্ষক ও নির্দেশক গোলাম সারোয়ার ৩০ বছর পূর্তি উৎসবের উদ্বোধন করেন স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে। এরপর বাঁশি বাজিয়ে শোনান আবির।
আবৃত্তি পরিবেশন করেন জহিরুল হক খান, রইস উল ইসলাম, মোস্তফা কামাল, বিলকিস আহমেদ, আব্দুর রাজ্জাক, শহীদুল্লাহ কায়সার, শিরীন ইসলাম, নমিতা খান, ইলা রহমান, লিটন বারুরী, শফিক সিদ্দিকী, ইফ্ফাত জাহান পিথিয়া, সুব্রত সাহা।
কণ্ঠশীলনের অবদান নিয়ে আলোচনা করেন মীর বরকত, এনায়েত কাজল, গোলাম সারোয়ার, আহমাদুল হাসান হাসনু, তহমিদ উদ্দিন আহমেদ, অনিন্দ্য ইমরান। গান পরিবেশন করেন তানজিনা তমা ও শ্রেয়সী শ্রেয়া।
কণ্ঠশীলনের কার্যক্রম শুরু হয় ১৩৯১ সালের ২ বৈশাখে (১৯৮৪ সালের ১৫ এপ্রিল)। বাচনিক চর্চার জন্য নির্দিষ্ট পাঠক্রমের মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় সাত হাজার তরুণ-তরুণীকে কণ্ঠশীলন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাথমিক পাঠ দিয়েছে। আগ্রহীরা প্রতিষ্ঠানে স্থায়ীভাবে যুক্ত হয়ে নিরন্তর অনুশীলনের ফল হিসেবে উপহার দিয়ে চলেছেন আবৃত্তি অনুষ্ঠান, শ্রুতিনাট্য ও মঞ্চনাটক।
নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে রবীন্দ্রসংগীত বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, লেখক ও সংগঠক প্রয়াত ওয়াহিদুল হকের জন্মদিনে প্রতিবছর দুদিনব্যাপী মিলনোৎসব আয়োজন করে সংগঠনটি।