এ ভিডিও বার্তায় হৃদয় বলেন, “আপনারা সবাই জানেন, আমি প্রচণ্ড পরিমাণে ভালোবেসে সুজানাকে বিয়ে করছি গত বছরের পহেলা অগাস্ট। ৬ এপ্রিল থেকে আমাদের আর সংসার করা হচ্ছে না। আমাদের পারস্পরিক সমঝোতার অভাবে সংসার করা হচ্ছে না। আমরা পরস্পর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।”
কয়েক দিন ধরেই এ দম্পতির বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। তবে গ্লিটজের তরফ থেকে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কারও সাড়া পাওয়া যায়নি।
হৃদয় খান ও সুজানার 'বন্ধু'রা বলছেন, বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের মতের মিল হচ্ছিল না।
বিয়ের পর হৃদয়-সুজানাকে নিজ নিজ পেশায় নিয়মিত হয়ে উঠতে দেখা যায়। হৃদয়ের নতুন অ্যালবামের গানগুলোর মিউজিক ভিডিওতে মডেল হওয়ারও কথা ছিলো সুজানার।
এর আগে ২০১০ সালে পূর্ণিমা আকতারকে বিয়ে করেছিলেন হৃদয়। ছয় মাস পর সে বিয়ে ভেঙ্গে যায়।
অন্যদিকে ২০০৬ সালে ঢাকার একটি বায়িং হাউসের কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদকে বিয়ে করেনসুজানা। চার মাস পর বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এ জুটি।