‘কুইন’-এ দিল্লিবাসী এক রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে রানীর ভূমিকায় অভিনয় করে সবার মন জয় করেন কাঙ্গানা। এর আগে ২০০৮ সালে মাধুর ভান্ডারকারের ‘ফ্যাশন’ সিনেমায় এক মাদকাসক্ত সুপারমডেলের চরিত্রে অভিনয় করে তিনি জিতে নিয়েছিলেন পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার।
ভিকাস বেহল পরিচালিত ‘কুইন’ সিনেমাটি অর্জন করে নিয়েছে সেরা হিন্দি চলচ্চিত্রের পুরস্কার। এদিকে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া অভিনীত ‘মেরি কম’ সিনেমাটি অর্জন করেছে সেরা জনপ্রিয় সিনেমার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার।
‘চতুষ্কোণ’ সিনেমাটির জন্য সেরা পরিচালকের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন পশ্চিমবঙ্গের নির্মাতা সৃজিৎ মুখোপাধ্যায়। কানাড়া অভিনেতা ভিজেয় অর্জন করেছেন সেরা অভিনেতার পুরস্কার ‘নানু আভানাল্লা আভালু’ সিনেমাটির জন্য।
যৌথভাবে পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতে নিয়েছেন তামিল অভিনেতা ববি সিমহা (জিগারথান্ডা) এবং পাঞ্জাবি অভিনেতা বালজিন্দার কাউর (পাগড়ি দ্য অনার)।
বাংলা ভাষার সেরা চলচ্চিত্রের সম্মান অর্জন করেছে চূর্নি গাঙ্গুলির ‘নির্বাসিত’। ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশি সাহিত্যিক তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে।
সেরা মারাঠি সিনেমা ‘কিল্লা’, সেরা কানাড়া সিনেমা ‘হারিভু’, এবং ‘ওথেলো’ নির্বাচিত হয়েছে সেরা অসমিয়া ভাষার চলচ্চিত্র।
শাহিদ কাপুর সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিততে না পারলেও ভিশাল ভারাদওয়াজ পরিচালিত ‘হায়দার’ জিতে নিয়েছে সেরা চিত্রগ্রহণ, সেরা সংগীত পরিচালনা, সেরা কস্টিউম ডিজাইনের পুরস্কার। সুখভিন্দার সিং জিতে নিয়েছেন সেরা পুরুষ প্লেব্যাক শিল্পীর পুরস্কার।
অমিতাভ বচ্চন অভিনীত ‘ভূতনাথ রিটার্নস’কে মনোনীত করা হয়েছে একটি বিশেষ সম্মাননার জন্য।
সিনিয়র অভিনেতা শশী কাপুর সম্মানিত হবেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে।
নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে তেসরা মার্চ ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বিজয়ীদের হাতে তুলে দেবেন পুরস্কার।