ডেক্কান ক্রনিকলবলছে, এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আনুশকা নিজেই। তিনি চান না গণমাধ্যমের নজর তাদের দিকে থাকুক। আর ভিরাট মাঠে নৈপুণ্য দেখাতে না পারলে তার দিকেই আঙ্গুল উঠবে বলে আশঙ্কা করছেন আনুশকা।
আনুশকার এই আশঙ্কাকে পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ এর আগে ইংল্যান্ডের বিপরীতে খেলার সময় ভিরাটের পারফরম্যান্স ভালো না হওয়ায় তার দায় চাপানো হয়েছিল আনুশকার ঘাড়েই।
আনুশকার ভাষ্যে, একজন ব্যক্তির সঙ্গে আমার সম্পর্ক কেমন তা কোনো ভাবেই তার পেশাকে প্রভাবিত করতে পারে না। তবে আমার মনে হয়, মানুষ আমাদের এভাবে দেখতে পছন্দ করে। তারা আমাদের নিয়ে এসব কথা বলতেই বেশি ভালোবাসে।
এমনও শোনা যাচ্ছে, দেশের বাইরের ম্যাচগুলোতে খেলোয়াড়দের প্রেমিকাকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করেছে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড।
এ প্রসঙ্গে আনুশকা বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে তারা ক্রিকেটারদের প্রতিভা নিয়ে সন্দেহ করেন। প্রত্যেক ক্রিকেটারই ছোটবেলা থেকে ক্রিকেট খেলে বড় হয়েছেন, কারও উপস্থিতি তাদের অমনোযোগের কারণ হবার কথা নয়।