স্পাইডার-ম্যানের ওই সংখ্যায় তুলে ধরা হয় বাংলাদেশের গ্রাম মালপুরার গল্প। সিআইএ-এর নির্দেশে এজিকে কর্পোরেশন নামের এক প্রতিষ্ঠান একটি ন্যানো ভাইরাস নিয়ে পরীক্ষা চালাতে গিয়ে মেরে ফেলে চার হাজারেরও বেশি বাংলাদেশিকে। ওই ঘটনায় বেঁচে যায় তারা, তবে ভাইরাসের পার্শ্ব - প্রতিক্রিয়ায় অধিকারী হয়ে ওঠে অতিমানবীয় শক্তির।
পরবর্তীতে নিজের অলৌকিক ক্ষমতাবলে তারা যোগাযোগ করে স্পাইডার-
ম্যানের সঙ্গে। নিউইয়র্কে গিয়ে এজিকে কর্পোরেশনের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণের ৫ কোটি ডলার উদ্ধারের অভিযানে নামে তারা। এক হিন্দু গুরু স্পাইডার-ম্যানকে জানায়, সে তারা দেবীর দর্শন পেয়েছে। গুরুর কথা শুনেই তারা ওরফে ইনিগমাকে খুঁজে বের করতে উদ্যোগী হয় পিটার পার্কার।
দীর্ঘ কাল চুল, কাজল পরা চোখের শ্যামবর্ণা তারাকে নিউ ইয়র্কবাসী চেনে ইনিগমা নামে। স্পাইডার-ম্যানের সহায়তায় সে তার গ্রামবাসীর জন্য প্রতিশ্রুত অর্থ উদ্ধার করে। তারাকে স্পাইডার-ম্যানের পরের সংখ্যাগুলোয় পাওয়া যাবে কি না - সেটাই এখন দেখার বিষয়।