শুধু তাই নয়, তথ্য মন্ত্রণালয় প্রতিটি জেলায় নির্মিতব্য তথ্যকেন্দ্র ও শিল্পকলা একাডেমিগুলোতে বিশেষ ব্যবস্থায় চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করবে বলে জানান তিনি।
ইনু জানিয়েছেন, বিএফডিসিতে দুটি, সেগুনবাগিচার ১৬তলা বিশিষ্ট তথ্যভবনে দুটি, আগারগাঁও আর্কাইভ ভবনে দুটি সিনেপ্লেক্স নির্মাণের পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রেক্ষাগৃহগুলো উপযুক্ত অবস্থায় নেই। পুরনো হল সংস্কারের পাশাপাশি নতুন হল নির্মাণের প্রস্তাবনাও এসেছে। প্রেক্ষাগৃহগুলোকে দর্শক উপযোগী করে তোলা, ব্যবসাসফল করে তোলার ব্যাপারে আমরা কাজ করছি। তথ্যকেন্দ্রগুলোতে ২০০ আসনবিশিষ্ট সিনেমা কেন্দ্র নির্মাণের নকশাও চূড়ান্ত।”
তথ্যমন্ত্রীর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের কর্ণধার আবুল খায়ের লিটু জানান, তারা পরীক্ষামূলকভাবে বিভিন্ন সিনেমা হলে বিনিয়োগ করেছিলেন। কিন্তু তাদের সে চেষ্টা ভেস্তে গেছে।
লিটু আরও বলছেন, তারা এখন ৪০০টি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের কাজে হাত দেবেন যাতে সিনেমা হলও থাকবে। এ ব্যাপারে অর্থায়ন নিয়ে তারা কাজ করছেন।
দুজনের কথার ভিত্তিতে তথ্যমন্ত্রী জানালেন, বেঙ্গলের সিনেমা হল বিষয়ক প্রকল্পে সরকারও সহযোগিতা করবে। এছাড়া সিনেমা হলের অবকাঠামোগত উন্নয়নের ব্যাপারে প্রকৌশলীদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে। তাদের সমীক্ষা থেকে প্রাপ্ত উপাত্ত নিয়ে হল উন্নয়নের ব্যাপারে কাজ করবে তথ্য মন্ত্রণালয়।