নির্বাচন কমিশনার নজমুল হুদা মিন্টু গ্লিটজকে জানিয়েছেন, সভাপতি পদে শাকিব খান পেয়েছেন ৩৫৬ ভোট, তার প্রতিদ্বন্দ্বী আহমেদ শরীফ পেয়েছেন ৭১ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র অমিত পেয়েছেন ২৪৭ ভোট, মিশা পেয়েছেন ১৮০ ভোট। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে শাকিব-মিশা প্যানেলের আরমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
সহ-সভাপতি পদে শাকিব-মিশা প্যানেলের ওমর সানি ২৮৮ এবং নাদির খান ২৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জয়ী সুব্রত পেয়েছেন ৩৩৭ ভোট।
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে অভিনেত্রী রিনা খানকে হারিয়ে জিতেছেন অভিনেতা ডন। দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক পদে জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে সানু শিবা, কোষাধ্যক্ষ পদে কমল জয়ী হয়েছেন।
শুক্রবার সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকাল ৫টায়। ৫৮৩ জন ভোটারের মধ্যে ৪৮৭ জন ভোটার ভোট দিয়েছেন বলে জানান মিন্টু। প্রাপ্ত ভোটের মধ্যে ৪২টি ভোট বাতিল হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠানে এসেছিলেন চলচ্চিত্রের সব তারকাই। দেশে ফেরার পর প্রথমবারের মতো এফডিসিতে এসেছিলেন চিত্রনায়িকা শাবনূর। ভোটগ্রহণ উপলক্ষে এফডিসি হয়ে উঠেছিল তারকাদের মিলনমেলা।
নির্বাচন চলাকালে শাকিব-মিশা প্যানেলের প্রার্থীদের একাধিকবার নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করতে দেখা গেছে। নির্বাচনী আচরণবিধি ভেঙ্গে বুথের ভেতর ঢুকে পড়েছিলেন ববি, মিশারা।
নির্বাচনের খবর সংগ্রহকারী সাংবাদিকদের নানা ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে। জসিম ফ্লোরের সামনে কর্তব্যরত সাংবাদিকরা যখন খবর সংগ্রহ করছিলেন, তখন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মিজু আহমেদ সাংবাদিকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশদের বলে সাংবাদিকদের শিল্পী সমিতির সামনে থেকে সরিয়ে দেন তিনি।