এ বছর ২১শে নভেম্বর মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি সিরিজের আগের দুটি সিনেমার মতোই ব্যবসাসফল হয়েছে। মুক্তির পর প্রথম দুই দিনে বছরের সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার রেকর্ড পুরেছে ঝুলিতে। সিনেমাটি প্রথম দুই দিনেই আয় করে ১২ কোটি ১৯ লাখ ডলার। ১২ কোটি ৫ লাখ ডলার বাজেটের ছবিটি এ যাবৎ ঘরে তুলেছে প্রায় ৪৮ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার।
২০১০ সালে প্রকাশিত মার্কিন লেখক সুজান কলিন্সের সাড়া জাগানো উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ফ্রান্সিস লরেন্স। সিরিজের আগের সিনেমাগুলোর মতো এটিও বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিনির্ভর এবং রোমাঞ্চকর অভিযানে ঠাসা।
আগের পর্বের মতো এই পর্বেও জেনিফার লরেন্সের কণ্ঠে গান রয়েছে। ‘দ্য হ্যাংগিং ট্রি’ শিরোনামের গানটি ইতোমধ্যে শ্রোতামহলে দারুণ সাড়া জাগিয়েছে। ইউকে টপচার্টেও জায়গা করে নিয়েছে গানটি।
সিনেমাটির আরেকটি বিশেষ দিক কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজারি বা সিজিআই-এর অহেতুক ব্যবহার পরিহার। ভবিষ্যতের বিদ্ধস্ত পৃথিবী বোঝাতে শুটিং হয়েছে সত্যিকারের পরিত্যক্ত কারখানা ও গুদামের ভেতর। সত্যিকারের নভোযানের আদলে তৈরি কাঠামো ব্যবহার করা হয়েছে, যেগুলোকে ক্রেন দিয়ে ওড়ানো হয়েছে আকাশে।