আজ সবচেয়ে ধনী তারকাদের তালিকায় ওপরের দিকে তার নাম। নতুনদের ভিড়েও জনপ্রিয়তার কমতি নেই বিগ বির। যদিও বলিউডের ‘অ্যাংরি ইয়াং ম্যান’ থেকে ‘শেহেনশাহ’ হবার যাত্রা মোটেও সহজ ছিল না তার জন্য।
সম্প্রতি তিনি স্মৃতিচারণ করলেন সেই সময়ের, যখন তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এবিসিএল তাকে দেনায় ডুবিয়েছিল।
“ঐ সময়টা খুবই খারাপ কেটেছে। আমার কোম্পানি এবিসিএল সম্পূর্ণ ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল, আমিও দেউলিয়া হয়ে যাই। ঐসময় আমি দেখলাম, যারা একসময় আমার সঙ্গে কাজ করতে চাইতেন, তারা আমাকে আজে বাজে কথা বলছেন।”
তিনি আরও বলেন, “এমন সমস্যায় থাকলে রাতে ঘুম হয় না। এমনই এক রাতে নিজেকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘আমি কে?’ এবং উপলব্ধি করলাম আমি এখানে অভিনয় করতে এসেছি এবং আমার সেটাই করা উচিৎ”
“পরদিন সকালে ইয়াশ চোপড়ার কাছে গেলাম, তাকে আমার সমস্যা খুলে বললাম এবং বললাম যে আমার কাছে কাজও নেই, টাকাও নেই। তিনি আমাকে ‘মোহাব্বাতে’ সিনেমায় কাজ দিলেন এবং সেখান থেকে আমার নতুন যাত্রা শুরু হলো।”
রোমান্টিক ড্রামা ‘মোহাব্বাতে’তে একজন নীতিবান কঠোর শিক্ষকের চরিত্রে অভিনয় করেন অমিতাভ। এরপর ‘ব্ল্যাক’, ‘চিনি কম’, ‘পা’-এর মতো সিনেমায় অভিনয় করে পর্দায় নিয়মিত হন তিনি।
সম্প্রতি ‘পিকু’র শুটিং শেষ করেছেন অমিতাভ, এখন নতুন সিনেমা ‘ওয়াজির’-এর কাজে ব্যস্ত আছেন তিনি।