২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এখনও বছরে ১৪ কোটি ডলার আয় করে তালিকার শীর্ষে রয়েছেন তিনি। এমন কি জ্যাকসনের আয় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলভিস প্রিসলির আয়ের থেকে প্রায় তিনগুণ বেশি। ১৯৭৭ সালে মৃত্যুবরণ করা প্রিসলির বাৎসরিক আয় এখনও সাড়ে পাঁচ কোটি ডলার।
তৃতীয় স্থানে আছেন প্রয়াত কার্টুনিস্ট এবং কমিক ক্রিয়েটর চার্লস শুলজ। তার আয় বছরে ৪ কোটি ডলার।
ফোর্বসের তরফ থেকে বলা হয়, “মৃত্যুর পরও যে জীবন আছে, মাইকেল জ্যাকসনের থেকে সেটা আর কেউ ভালো ভাবে বোঝাতে পারেন নি।”
দ্বিতীয়বারের মতো এই তালিকার শীর্ষস্থানটি গেছে জ্যাকসনের ঝুলিতে। গত বছর এই তালিকার এক নম্বর স্থানটি দখল করেন প্রয়াত অভিনেত্রী এলিজাবেথ টেইলরকে টপকে। এই বছর আড়াই কোটি ডলার আয় নিয়ে তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছেন টেইলর। শীর্ষ পাঁচের শেষ সদস্য রেগে শিল্পী বব মার্লে। ১৯৮১ সালে ক্যানসারে মৃত্যুবরণ করা এই শিল্পীর বাৎসরিক আয় ২ কোটি ডলার।