ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটির চিত্রনাট্যও লিখেছেন অনন্ত জলিল, প্রযোজনা করেছে অনন্তর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মনসুন ফিল্মস।
চলচ্চিত্রটি দেখার পর অনন্ত জলিলের প্রশংসা করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আমার কাছে চলচ্চিত্রটি খুবই ভালো লেগেছে। বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য অনন্তর প্রচেষ্টা এবং প্রতিটি উদ্যোগের জন্য আমি তাকে সাধুবাদ জানাই। তার চলচ্চিত্রে সুস্থ বিনোদন থাকে এবং দেশ ও মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা থাকে, যা আসলেই কল্যাণকর এবং শিক্ষণীয়।”
অর্থমন্ত্রী এর আগে অনন্তর ‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’ চলচ্চিত্রটি দেখেছিলেন।
অনন্ত বলেন, "অর্থমন্ত্রীর প্রশংসা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। আমার প্রতি এবং আমার চলচ্চিত্রের প্রতি অর্থমন্ত্রী মহোদয়ের ভালোবাসা সত্যি আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি।”
মুনসুন ফিল্মসের মিডিয়া ম্যানেজার এস এম আলী জাকের সজীব জানিয়েছে ঈদের প্রথম সপ্তাহের পর নতুন করে আরও ৩৯টি হলে ‘মোস্ট ওয়েলকাম-টু’ প্রদর্শিত হবে এ সপ্তাহ থেকে।
‘মোস্ট ওয়েলকাম-টু’ চলচ্চিত্রের কাহিনি গড়ে উঠেছে ক্যান্সারের প্রতিষেধক আবিষ্কারকে কেন্দ্র করে। বাংলাদেশি এক বিজ্ঞানী ক্যান্সারের প্রতিষেধক আবিষ্কার করার পর আন্তর্জাতিক অপরাধ চক্রের লক্ষ্য হয়ে পড়েন।
সিনেমায় বিজ্ঞানীর চরিত্রে অভিনয় করছেন সোহেল রানা আর অনন্ত অভিনয় করেছেন উচ্চপদস্থ এক পুলিশ কর্মকর্তার ভূমিকায়।
‘মোস্ট ওয়েলকাম’ - সিরিজের প্রথম সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০১২ সালে সিনেমাতে অনন্ত জলিল অভিনয় করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আরিয়ান চৌধুরীর ভূমিকায়। বর্ষা অভিনীত চরিত্রের নাম ছিল অধরা চৌধুরী।
এ জুটির প্রথম সিনেমা ‘খোঁজ- দ্য সার্চ’ মুক্তি পায় ২০১০ সালে। এছাড়াও এ জুটির ‘হৃদয় ভাঙা ঢেউ’ এবং ‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’ সিনেমা দুটি মুক্তি পেয়েছে।