গত বছর তারা ডিভোর্সের জন্য আদালতে আপিল করেন। আর এক বছর পর গুরগাওয়ের আদালত তার রায় দিয়েছে বলে জানা যায়।
মিড ডে জানায়, ২০০১ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন চিত্রাঙ্গদা এবং জ্যোতি। তবে বেশ কিছুদিন ধরেই তাদের সম্পর্কে ফাটল ধরতে শুরু করে।
২০১৩ সাল থেকেই তারা একে অপরের থেকে আলাদা থাকতে শুরু করেছেন। তখনই ডিভোর্সের আবেদন করলেও আদালতের রায়ের জন্য এক বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে ওই দম্পতিকে।
টিনসেলের অন্যতম আলেচিত সেলিব্রিটি জুটি ছিলেন চিত্রাঙ্গদা এবং জ্যোতি। জ্যোতি বিশ্বের সেরা ১০০ জন গল্ফ খেলোয়ারদের মধ্যে একজন। চিত্রাঙ্গদাও বলিউডে পরিচিত। তবে তাদের সম্পর্ক এবং ফাটল নিয়ে তারা কখনও সেভাবে মুখ খোলেনি গণমাধ্যমে।
আগে স্বামীর সঙ্গে দিল্লিতে থাকলেও পরবর্তীতে মুম্বাইয়ে চলে আসেন চিত্রাঙ্গদা। আর তখন থেকেই বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
এক সূত্রে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ডিভোর্স না হলেও জ্যোতির সঙ্গে খুব একটা যোগাযোগ ছিল না চিত্রাঙ্গদার। মাঝেমধ্যে জ্যোতির সঙ্গে দেখা করতে তিনি দিল্লি যেতেন। জ্যোতির সঙ্গে চিত্রাঙ্গদার একটি ছেলেও আছে।
২০০৩ সালে ‘হাজারো খোয়াইশে অ্যাইসি’ সিনেমার মধ্য দিয়ে বলিউডে আসেন চিত্রাঙ্গদা। তার অভিনীত সিনেমার মধ্যে আলোচিত ‘ইয়ে সালি জিন্দেগি’, ‘দেসি বয়েজ’, ‘আই মি অর ম্যায়’, ‘ইনকার’ এবং ‘আনজান’। তাছাড়া ‘জোকার’ সিনেমায় একটি আইটেম সংয়ে কাজ করেও প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন তিনি।