নাটকের গল্পটি পলাশপুর নামে একটি গ্রামকে ঘিরে। স্বচ্ছ জলের দিঘি, গাছে গাছে ফল, নদীর টেউ, পাখির কলকাকলি কী নেই পলাশপুরে! শহর থেকে গ্রামে ফিরে যেমন খুশি নয়ন, তেমনি খুশি দুই মেয়ে বহতা ও মৌনিতাও। ওরা সব সময় দাদার সঙ্গে নদী দেখে, ফুল দেখে, পাখি দেখে। তবু আগ্রহের কোনো কমতি নেই।
নয়নের মা-বাবাও দারুণ খুশি হয় ছেলে বৌমা আর নাতনীদের পেয়ে। একরাতে মা হঠাৎই হার্টের অসুখে মারা যান। গ্রামে আপন বলতে কেউ না থাকায় বাবাকে নিয়ে শহরে ফিরে আসে নয়ন। শুরু হয় জীবনভর গ্রামে থাকা একজন বাবার শহরে টিকে থাকার যুদ্ধ। এমন গল্পেই নির্মিত হয়েছে পরিবেশ বিষয়ক টেলিছবিটি।
এতে নয়নের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন রুনা খান। তিনি গ্লিটজকে জানালেন, “টেলিফিল্মটার গল্প আমাদের পরিবেশকে ঘিরে। গ্রাম আর শহরের তফাতটা তুলে আনা হয়েছে। আশাকরি দর্শকদের ভালো লাগবে।”
নাটকের গল্প ভাবনা মুকিত মজুমদার বাবুর, নাট্যরূপ দিয়েছেন তুষার কান্তি সরকার আর পরিচালনা করেছেন হারুন রুশো। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, আরমান পারভেজ মুরাদ, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, রুনা খান, দুখু সুমন, বহতা নদী ও আফরিন।