হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, সত্তর দশকের অভিনেত্রী ববিতার জন্মদিন উদযাপনে একত্রিত হয়েছিল গোটা কাপুর পরিবার। সেখানেই গণমাধ্যমকে রণধীর বলেন, “সে (ববিতা) আমার জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমার দুই অসাধারণ সন্তানের জননী সে। আমরা দুজনই প্রাপ্ত বয়স্ক, তবে আমরা আলাদা থাকতে পছন্দ করি। কিন্তু আমরা একে অন্যের শত্রু না।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রায়ই দেখা করি। আমরা একসঙ্গে বাইরে যাই, রাতের খাবার খাই, পারিবারিক পার্টিগুলোতে সময় কাটাই। পারিবারিক অনুষ্ঠানগুলোতে সে সবসময়ই থাকে। তা সে ঋষি’র বাড়িতেই হোক, কিংবা আমার বাড়িতে।”
দীর্ঘদিন ধরে আলাদা থাকলেও ডিভোর্স কেন নিচ্ছেন না, এই প্রশ্নের উত্তরে রণধীর বলেন,“ডিভোর্স কেন নেবো? আমারও বিয়ের কোনো ইচ্ছা নেই, তারও নেই।”
১৯৭১ সালের সিনেমা ‘কাল আজ অউর কাল’-এ অভিনয় করতে গিয়েই একে অন্যের প্রেমে পড়েন ববিতা ও রণধীর। ওই বছরই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তারা। বড় মেয়ে কারিশমা কাপুর-এর অভিনয়ে আসা নিয়ে দ্বন্দ্বের মুখে আলাদা ১৯৮৮ সাল থেকে আলাদা বসবাস করতে শুরু করেন তারা। ২০০৭ সালে সবকিছু মিটমাট করে ফেললেও এক ছাদের নীচে আর ফেরা হয়নি তাদের।