সোমবার শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় এ দুই শ্রেষ্ঠ বাঙালিকে একমঞ্চে স্মরণ করলো লোকনাট্যদল (সিদ্ধেশ্বরী)।
নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয় তাদের দুটি প্রযোজনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাটক ‘রথযাত্রা’ এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও সংগ্রাম নিয়ে নাট্যালেখ্য ‘মুজিব মানে মুক্তি’। দুটি নাটকেরই নির্দেশনা দিয়েছেন লিয়াকত আলী লাকী।
শুরুতেই মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রথযাত্রা’।
এরপর মঞ্চস্থ হয় ‘মুজিব মানে মুক্তি’, যাতে উঠে আসে বঙ্গবন্ধুর মহান সংগ্রামী জীবন।
এর আগে সোমবার বিকালে জাতীয় নাট্যশালা লবিতে আয়োজন করা হয় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশিত বইয়ের প্রদর্শনী, বই নিয়ে পর্যালোচনা অনুষ্ঠানের।
বঙ্গবন্ধুর উপর প্রকাশিত গ্রন্থ প্রদর্শনীর বইগুলোতে বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক জীবনের নানা কাহিনির পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিচারপ্রক্রিয়ার ইস্যুটিও গুরুত্ব পেয়েছে।
পর্যালোচনা অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ড. আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, “পঁচাত্তরের পর স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিটি আমাদের অগ্রগতি রোধ করেছে, বিকৃত করেছে ইতিহাস।
“আজকের প্রজন্ম-আমাদের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা আন্দোলন এবং মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে পড়তে গিয়ে, জানতে গিয়ে নানাভাবে বিভ্রান্ত হচ্ছে।”