নিউ ইয়র্ক টাইমস বলছে, প্লেবয়ের মার্কিন অংশীদাররা মনে করেন, ইন্টারনেট নগ্নতাকে সেকেলে করে তুলেছে এবং পর্নগ্রাফিক সাময়িকীগুলো আর আগের মতো ব্যবসা করতে পারছে না।
সম্পূর্ণ নগ্ন নারী দেহের ছবি প্রকাশ না করলেও, যৌন উদ্দীপক ভঙ্গিতে নারীদের ছবি ছাপবে ম্যাগাজিনটি।
গত মাসে প্লেবয় প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমান প্রধান সম্পাদক হিউ হেফনারের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সাময়িকীটির প্রধান নির্বাহী স্কট ফ্ল্যান্ডারস বলেন, “যুদ্ধের শেষ হলো জয়ের মাধ্যমে”।
তিনি আরও বলেন, “আপনি মাত্র এক ক্লিক দূরে রয়েছেন বিনামূল্যে সব ধরনের যৌন কর্মকাণ্ড দেখার থেকে। এই সময়ে এসে এটা (প্লেবয়) সেকেলে হয়ে পড়েছিল।"
প্লেবয়ের ওয়েবসাইটে ইতোমধ্যেই নগ্নতা বর্জন করা হয়েছে। ফেইসবুক এবং টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে জায়গা করে দিতেই এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত প্লেবয়ের গ্রাহক সংখ্যা সত্তরের দশকে ছিল ৫৬ লাখ আর এখন তা কমে দাড়িয়েছে মাত্র ৮ লাখে।