একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, বেশিমাত্রায় পোড়া চিনি নদীতে মিশে গেলে দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব পড়তে পারে। সে কারণে পোড়া বর্জ্যগুলো সরাসরি নদীতে পড়া ঠেকানো দরকার।
বিবিসি জানায়, পরিবেশবাদী গ্রুপ ‘ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জ্যুলোজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডন’ বলছে, এ ধারা চলতে থাকলে ২০২০ সাল নাগাদ পৃথিবীর দুইতৃতীয়াংশ বন্যপ্রাণী হারিয়ে যাবে।
পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, যেসব প্রাণী লেক, নদী ও জলাভূমিতে বাস করে তারা বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। বন ধ্বংস, জনসংখ্যা বৃদ্ধি, মানুষের অতিরিক্ত শিকার বা মাছ ধরা এবং জলবায়ু পরিবর্তনকে এজন্য দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
ডব্লিউডব্লিউএফ এর বিজ্ঞান ও নীতিবিষয়ক প্রধান ড. মাইক ব্যারেট বলেন, বর্তমান অবস্থা চলতে থাকলে বন্যপ্রাণীর সংখ্যা হ্রাস পেতেই থাকবে। কিন্তু এটি কোনও অবস্থাতেই চলতে দেওয়া যায় না।
'দ্য লিভিং প্ল্যানেট' প্রতিবেদন প্রতি দুই বছর পর পর প্রকাশিত হয়, এর উদ্দেশ্য বিশ্বের বন্যপ্রাণীদের অবস্থান তুলে ধরা ।