নাটকের কাহিনী নিয়ে পরিচালক রিপন গ্লিটজকে বলেন, ‘নাটকে শিমুল-নাদিয়া এক সুখী দম্পতি। কিন্তু হঠ্যাৎ করেই এর ছন্দপতন হয় নাদিয়ার কাছে আসা এক মোবাইল কলের সূত্র ধরে। ক্রমে সৃষ্টি হতে থাকে বিরোধ, বিরহ, সন্দেহ, অসামঞ্জস্য এবং দূরত্ত্ব। এরপর কি হয়, দর্শকরা তা টিভির পর্দায় দেখতে পাবেন।’
এ জুটিকে নিয়ে শেষ নাটক নির্মিত হয়েছিলো ২০১২ সালের মার্চ মাসে জানিয়ে নাদিয়া গ্লিটজকে বলেন, ‘অনেকদিন পরে আমরা দু’জন একসঙ্গে আবার অভিনয় করলাম। সাধারণ জীবনে আমরা দম্পতি, এ নাটকের গল্পও এক দম্পতিকে নিয়ে। অভিনয় করার সময় অনেকটা প্রত্যাশার চাপ সামলাতে হয়েছে আমাদের। আমাদের অভিনয় যেনো ঠিক আমাদের প্রাতহ্যিক জীবনের মতো হয়, সেদিকেই লক্ষ্য ছিলো নির্মাতার। তেমনটা আসলে পর্দায় উপস্থাপনের ক্ষেত্রে আমার সংকোচ কাজ করে। তারপরও চেষ্টা করেছি অভিনয়ের দাবি মেটানোর। বেশ মজাও পেয়েছি।’
আর অভিনেতা শিমুল গ্লিটজকে জানিয়েছেন, ‘নাটকের কাহিনী প্রাথমিকভাবে গাতানুগতিক মনে হলেও কিছুটা অন্য মাত্রা আছে। যা একজন লেখক বা পরিচালকের চিন্তার ফসল। এদিক থেকে রিপন কৃত্ত্বিত্ত্বের দাবি রাখে। তাই এ নাটকে অভিনয় আমি বেশ উপভোগই করেছি।’
উল্লেখ্য, ২৪ জানুয়ারি শুটিং শেষে রিপন রাফি পরিচালিত নাটকটি বর্তমানে রয়েছে সম্পাদনার টেবিলে। অতি শিগ্রিই দেখা যাবে কোন স্যাটেলাইট চ্যানেলে।