“মাতারবাড়িকে কেন্দ্র করে একটা অর্থনৈতিক জোন তৈরি করা হচ্ছে এর উদ্দেশ্য।”
২১ জেলার অতিদরিদ্র জনগোষ্ঠীর আয় বর্ধন কর্মসূচিতে এই ঋণের অর্থ ব্যয় করা হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্বব্যাংক ও সরকারের মধ্যে এবিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষে ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ক্রিস্টিন কাইমস চুক্তিতে সই করেন।
“এ প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন কার্যক্রমে গতি আসবে।”
দারিদ্র্যহার কমে আসার সাম্প্রতিক প্রবণতার প্রশাংসা করেন ক্রিস্টিন কাইমস।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে দারিদ্র্যহার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। এর পরেও দেশটির অনেক মানুষ দারিদ্র্য সীমার নীচে রয়েছে।
বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী, মাত্র দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে প্রায় ১ হাজার ৫৬০ কোটি টাকার এই ঋণ ৬ বছরের রেয়াতকালসহ ৩৮ বছরে পরিশোধ করতে হবে।