শনিবার রাজধানীতে এক কর্মশালায় তিনি বলেন, পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন করতে হবে। পরিবেশের ক্ষতি হয়- এমন কোনো কিছুই করা যাবে না।
“সবুজ অর্থায়নকে আরো বেগবান ও কার্যক্ষম করার লক্ষ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, গ্রিন প্রোডাক্টের উৎপাদনকারী, সার্ভিস প্রোভাইডারদেরকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।”
‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের যোগ্য টেকনিক্যাল ও বিশেষজ্ঞ নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে একটি অ্যাডভাইজরি কমিটি দ্রুত গঠনের নির্দেশনা’ দিয়ে গভর্নর বলেন, “এই কমিটি সবুজ অর্থায়নে যে কোনো সমস্যার দ্রুত সমাধানে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উপস্থাপন করবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা দ্রুত বস্তবায়ন করবে।”
সবুজ অর্থায়নে তহবিল কোনো সমস্যা নয় উল্লেখ করে আতিউর রহমান বলেন, “সবুজ অর্থায়নের পরিধি বিস্তৃত ও ঋণ আয়তন বাড়াতে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের ফান্ড নয়; বিশ্ব ব্যাংক-এডিবির কাছ থেকেও ফান্ড পাওয়া যাবে।”
অনুষ্ঠানে প্রত্যেক ব্যাংককে সিএসআর খাত থেকে অন্তত একটি করে ‘কোল্ড স্টোরেজ’ স্থাপনে অর্থায়ন করতে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীকে নির্দেশনা দেন গভর্নর।
সিরডাপ মিলনায়তনে ‘টেকসই উন্নয়নের জন্য পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন’ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করে নিউস্টার ইনোভেশন।