বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “রপ্তানি আয়ে ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি ঈদ ও পূজাকে সামনে রেখে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।”
বুধবার দিন শেষে রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ২০২ কোটি ডলার।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের রিজার্ভ স্থিতি ৩০০ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। পাকিস্তানের ১০ বিলিয়ন ডলার।
গত ৭ অগাস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২২ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা (রেমিটেন্স) আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ শতাংশ বেড়েছে।
গত জুলাই মাসে ১৪৮ কোটি ২৪ লাখ ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা; যা এক মাসের হিসাবে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
আর গত ২০১৩-১৪ অর্থবছরে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি থেকে বাংলাদেশ আয় করেছে ৩ হাজার ১৮ কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১২ শতাংশ বেশি।