অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উপস্থিতিতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এবং মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর অবকাঠামো বিভাগের বিশেষ দূত উ তমা এস সামি ভেলু নিজ নিজ পক্ষে এই সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
এর আগে গত অগাস্ট মাসে মহেশখালীর মাতারবাড়ি ও ধলঘাটা ইউনিয়নে একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ৩৬ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন করে সরকার, যার অর্থায়নে সহায়তা করবে জাপান। চলতি বছরই সে প্রকল্পের কাজ শুরু হবে; শেষ হবে ২০২৩ সালের অক্টোবরে।
এছাড়া পরিবেশবাদীদের আপত্তির মধ্যেই গত বছর সুন্দরবনের কাছে রামপালে ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের ভিত্তিস্থাপন করে সরকার।
মালয়েশিয়ার সঙ্গে এই কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রটি মহেশখালির অমাবশ্যা খালি ইউনিয়নে স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটিও ২০১৯ সাল বা তার কিছুদিন পর থেকে চালু হবে বলে সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।