“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
আইএফসির ‘সেন্ড এ লাইট হোম’ উদ্যোগের আওতায় গোবিন্দগঞ্জের ৬০০ পরিবারকে এসব লাইট সরবরাহ করা হয় বলে সংস্থাটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
এতে বলা হয়, উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি বহনযোগ্য ও পানি নিরোধক সোলার লাইট বিনা খরচে পাঁচ বছর চলবে, যাতে একটি পরিবারের বছরে কেরোসিন তেল বাবদ খরচের তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা বাঁচবে।
‘সেন্ড এ লাইট হোম’ আইএফসির লাইটিং এশিয়া বাংলাদেশ প্রোগ্রামের একটি সামাজিক উদ্যোগ। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে যে কেউ ‘সেন্ড এ লাইট হোম’ এর মাধ্যমে এরকম উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।