“সাময়িকভাবে খেলাপির পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু এতে ব্যাংকের স্বাস্থ্য খারাপ হয়”, বলেন তিনি।
মঙ্গলবার অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে এক প্রাক বাজেট আলোচনার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী একথা বলেন।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, অনেকে বিদেশে বিনিয়োগ করছে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ‘সেকেন্ড হোম’ গড়ে তুলছে। পাশাপাশি কমছে প্রবাসী আয়ও। আগামী অর্থবছরে এই দুই ঝুঁকি থাকবে।
প্রবাসী আয় কমলেও বিদেশে জনশক্তি রপ্তনি বেড়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এতে প্রবাসী আয়ে ঘাটতি কিছুটা সমন্বয় হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী বাজেটে আর্থিক খাতে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ব্যাংকিং কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেছেন অর্থনীতিবিদরা।
“আমিও মনে করি কিছু করা দরকার। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে বাজেটে কিছু একটা করা হবে।”
আলোচনায় অন্যদের মধ্যে সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামান, সিপিডির সম্মানিত ফেলো দেবপ্রিয় ভট্রাচার্জ, অর্থনীতির অধ্যাপক এম এম আকাশ উপস্থিত ছিলেন।