এই অংক গত ২০১৫-১৬ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১২ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি।
সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, এই সাত মাসে চিনি আমদানির জন্য এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৭১ শতাংশ। ডালে বেড়েছে আরও বেশি, ৮৫ শতাংশ।
গম আমদানিতে বেড়েছে ২৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। ফলের ২৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। শিশু খাদ্যে ৫৫ শতাংশ এবং ওষুধ আমদানির জন্য এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ১৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
জ্বালানি তেল আমদানিতে এলসি বেড়েছে ১৩ শতাংশের বেশি।
তথ্যে দেখা যায়, জুলাই-জানুয়ারি সময়ে দুই হাজার ৬৫৫ কোটি ১২ লাখ (২৬.৫৫ বিলিয়ন) এলসি নিম্পত্তি হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১২ দশমিক ২৪ শতাংশ বেশি।
২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে দুই হাজার ৩৬৫ কোটি ৫৪ লাখ (২৩.৬৫ বিলিয়ন) এলসি নিস্পত্তি হয়েছিল।
এলসি খোলার পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৪৪৫ কোটি ১৯ লাখ (২৪.৪৫ বিলিয়ন) ডলার।