বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
এর আগে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান রোসাটম এর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল স্পাসকি নিকোলাই নিকোলায়েভিচের এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সরকার কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ঈদের পর প্রকাশ করা হবে জানিয়ে মুহিত বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক চাচ্ছে কিছু অ্যাকশন নিতে রিপোর্টের ভিত্তিতে, তারাই চায় একটু পরে করতে।
কর্মকর্তাদের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে তেমন কোনো অস্থিরতা হবে না মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “…বাংলাদেশ ব্যাংক রানিং উইথ অল ওয়েস্টেজ, ২০০ বেশি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ রয়েছে, যা আতিউর রহমান দিয়ে গেছেন দুই বছরের চুক্তিতে।
“এ চুত্তি ভিত্তিক নিয়োগে যারা রয়েছেন তাদের চুক্তি আর এক্সটেনশন হবে না, যার যখন শেষ হবে তখন বিদায় নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংকের যারা রেগুলার স্টাফ তারা অলমোস্ট নন ফাংশন ছিল।”
রিজার্ভ চুরির ঘটনায় আইন অনুযায়ী মামলা হচ্ছে এবং দুদক আলাদাভাবে এই বিষয়টি দেখছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী।
রোসাটম প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, তারা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল কাজ শুরু করতে আরও এক বছর সময় চেয়েছে।
এ কেন্দ্র নির্মাণে পরিবেশের বিষয়টি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলেও জানান মুহিত।