সভার মূল প্রবন্ধে সিআইইউ’র প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. মো. রেজাউল হক খান বলেন, বিশ্ব সম্পদ রক্ষায় এলইডি (লাইট এমিটিং ডায়োড) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।
“পৃথিবীর এক-চতুর্থাংশ বিদ্যুতই ব্যবহার হয় আলোকায়নের কাজে। সেক্ষেত্রে এলইডি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বিশ্বসম্পদ রক্ষায় অবদান রাখছে।”
তিনি বলেন, আগে ব্যবহৃতি ইনক্যানডিসেন্ট বাতি ৯৫ শতাংশ শক্তির অপচয় ঘটাত এবং মাত্র এক হাজার ঘণ্টার মতো সেগুলো টিকে থাকত। সেখানে এলইডি বাতি প্রায় এক লাখ ঘণ্টা টিকে থাকে।
“একই শক্তি ব্যবহার করে এলইডি বাল্ব ফ্লুরোসেন্ট বাল্বের তুলনায় চার গুণ এবং পুরনো মডেলের ইনক্যানডিসেন্ট বাল্বের তুলনায় ২০ গুণ বেশি আলো দেয়। এজন্য একুশ শতককে এলইডি বাতির শতক বলে বিবৃতি দিয়েছে সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স।”
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিআইইউ’র প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষক গোলাপ কান্তি দে, মো. রিজওয়ানুল আরেফিন নিয়ন, হাবীবুর রহমান, মো. রবিউল হোসেন, এ কে এম মাহমুদুল হক, ইরফান মোর্শেদ প্রমুখ।