মতপার্থক্য দূরে রেখে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও এদিন কোলাকুলিতে করেছেন শুভেচ্ছা বিনিময়।
শনিবার সকাল পৌনে ৮টায় এই ঈদ জামাতে ইমামিত করেন জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদের খতিব সৈয়দ আবু তালেব মো. আলাউদ্দিন আল কাদেরী।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, সাবেক দুই সিটি মেয়র বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন ও জাতীয় পার্টির নেতা মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সোলায়মান আলম শেঠ, নগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোসলেম উদ্দিন আহম্মদ, নগর আওয়ামী লীগ নেতা হাসান মাহমুদ হাসনী ঈদের প্রধান জামাতে অংশ নেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার নগরীতে মোট ১৬৬টি এবং কেন্দ্রীয় ঈদ জামাত কমিটির আয়োজনে ৯০টি স্থানে ঈদ জামাতের আয়োজন করা হয়।
নামাজ শেষে নগরীর পাড়ায় মহল্লায় শুরু হয় পশু কোরবানি। চট্টগ্রাম সিটি করেপারেশন (সিসিসি) এবার নগরীতে পশু জবাইয়ের জন্য ৩৬১টি স্থান নির্ধারণ করে দিলেও সেখানে গিয়ে পশু কোরবানি দিতে নগরবাসীর তেমন আগ্রহ দেখা যায়নি।
সিসিসির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানিতে তেমন সাড়া না মিললেও নগরবাসী বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে সচেতন।
তবে আগের রাত থেকে শনিবার দুপুর পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ায় নগরীর কোথাও কোথাও রক্ত মেশা পানি জমে থাকতে দেখা গেছে।